L/C খোলা সম্পর্কীয়ঃ

Md. Masum Billah Thursday, June 4, 2015 0 comments

য়। এই ফর্মে কিছু তথ্য প্রদান করতে হয়। যেমন কি পন্য, দাম কত, কোন দেশ থেকে আসবে প্রভৃতি। এ বিষয়ে নিচে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

পর্যায় : কোম্পানীর ট্রেড লাইসেন্স, টিন, ভ্যাট করা। আইআর সি (ইমপোর্ট রেজি: সার্টিফিকেট) করা।

পর্যায় : কোন ব্যাংক এ কোম্পানীর একাউন্ট করা।

পর্যায় : যে পন্য আনবেন তার ইনডেন্ট কালেক্ট করা (ধরা যাক আপনি ১৫ টন নিউজপ্রিন্ট কাগজ আনবেন কোরিয়া থেকে। এখন যে কোম্পানী থেকে আনবেন সে কোম্পানীর বাংলাদেশ প্রতিনিধির কাছে গিয়ে দাম দর ঠিক করে একটা ডকুমেন্ট নেবেন। এটাই ইনডেন্ট। আর সে কোম্পানীর যদি বাংলাদেশ প্রতিনিধি না থাকে তাহলে সে কোম্পানীতে সরাসরি মেইল করে দাম ঠিক করে ডকুমেন্ট আনাতে হবে। তখন এটাকে বলা হয় পি আই বা প্রফরমা ইনভয়েস। এতে পণ্যের বিস্তারিত, দাম, পোর্ট অব শিপমেন্ট এসব তথ্যাদি থাকে।)

পর্যায় : ব্যাংক থেকে এলসিএ (লেটার অব ক্রেডিট এপ্লিকেশন) ফর্ম কালেক্ট করে ইনডেন্ট/পিআই অনুযায়ী তা পূরন করে ব্যাংক এ জমা দেয়া।

পর্যায় : এলসি মার্জিন জমা দেয়া । প্রথম দিকে ব্যাংক এ পুরো টাকাটাই জমা দিতে হবে। ধরা যাক এলসি ভ্যলু ২০,০০০ ডলার। ব্যাংক এ আপনাকে ১৬ লাখ টাকা জমা দিতে হবে। তবে আস্তে আস্তে ব্যাংকের সাথে ব্যবসা বাড়লে তখন ১০-২০% মার্জিন দিয়ে এলসি খুলতে হবে। টাকার সাথে অন্যান্য কিছু ডকুমেন্টও দিতে হবে। যেমন:
  • আপনার কোম্পানীর সব কাগজ (ট্রেড লাইসেন্স, টিন, ভ্রাট, আইআরসি)
  • ইনডেন্ট/পিআই এর ৩/৪ টি কপি।
  • সাপ্লায়ার কোম্পানীর ব্যাংক ক্রেডিট রিপোর্ট
  • ইন্সুরেন্স কভার নোট (যে কোন ইন্সুরেন্স কোম্পানীতে ইনডেন্ট দেখিয়ে ফি দিয়ে এটা নিত হবে)

এরপর ব্যাংক আপনাকে এলসির একটা কপি দেবে। অরিজিনালটা পাঠিয়ে দেবে বিদেশে সাপ্লাইয়ারের কাছে।
Google+ Pinterest
Next
Newer Post
Previous
This is the last post.

0 Response to "L/C খোলা সম্পর্কীয়ঃ"

  • Commented politely and wisely in accordance with the content.
  • Comments are not needed by other readers [spam] will be removed immediately.
  • If the article entitled "L/C খোলা সম্পর্কীয়ঃ" is useful, share to social networks.
Code Conversion